1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

ঘরের মাঠে নিউ জিল্যান্ডকে হারিয়ে মধুর প্রতিরোধ নিয়েছে ভারত

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২১
  • ১৭৬ বার পঠিত

ক্রীড়া ডেস্ক : বিশ্বকাপে মূলত নিউ জিল্যান্ডের কাছে হেরে বিদায় এক প্রকার নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল ভারতের। এরপর ভারত আর নকআউট পর্বে যেতে পারেনি। বিদায় নিতে হয়েছিল গ্রুপপর্ব থেকেই। অন্যদিকে নিউ জিল্যান্ড খেলেছিল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল।

ফাইনাল খেলেই তারা এসেছে ভারতের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে। আজ বুধবার রাতে জয়পুরে নিউ জিল্যান্ডকে ৫ উইকেটে হারিয়ে মধুর প্রতিরোধ নিয়েছে রাহুল দ্রাবিড়ের শিষ্যরা।

টস জিতে ভারত প্রথম নিউ জিল্যান্ডকে ব্যাট করতে আমন্ত্রণ জানায়। ৬ উইকেট হারিয়ে তারা ১৬৪ রান সংগ্রহ করে। জবাবে ২ বল ও ৫ উইকেট হাতে রেখে জয় তুলে নেয় ভারত।

আগে ব্যাট করতে নেমে ১ রানেই প্রথম উইকেট হারায় কিউইরা। ভুবনেশ্বর কুমার সরাসারি বোল্ড করেন ড্যারিল মিচেলকে। গোল্ডেন ডাক মেরে ফেরেন তিনি। এরপর অবশ্য ঘুরে দাঁড়ায় নিউ জিল্যান্ড। মার্টিন গাপটিল ও মার্ক চ্যাপম্যান ১১০ রানের জুটি গড়েন। চতুর্দশ ওভারে চ্যাপম্যানকে বোল্ড করে এই জুটি ভাঙেন রবীচন্দ্রন অশ্বিন। চ্যাপম্যান ৫০ বলে ৬টি চার ও ২ ছক্কায় ৬৩ রান করেন। একই ওভারে গ্লেন ফিলিপসকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলে ফেরান অশ্বিন।

সেখান থেকে টিম সেইফার্টকে নিয়ে দলীয় সংগ্রহকে ১৫০ পর্যন্ত নিয়ে যান গাপটিল। এরপর দীপক চাহারের বলে শ্রেয়াস আয়ারের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন গাপটিল। ৪২ বলে ৩টি চার ও ৪ ছক্কায় সর্বোচ্চ ৭০ রান করে যান তিনি। ১৫৩ রানের মাথায় ১১ বলে ২ চারে ১২ রান করা সেইফার্টও ফিরেন। তাকে ফেরান ভুবনেশ্বর। শেষ পর্যন্ত ৬ উইকেট হারিয়ে ১৬৪ রানের লড়াকু সংগ্রহ পায় ব্লাক ক্যাপসরা।

রান তাড়া করতে নেমে শুরুটা দারুণ হয় ভারতের। উদ্বোধনী জুটিতে লোকেশ রাহুল ও রোহিত শর্মা ৫০ রান তোলেন। এই রানে ফেরেন লোকেশ রাহুল। মিচেল স্যান্টনারের বলে চ্যাপম্যানের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন তিনি (১৫)। ১০৯ রানের মাথায় ট্রেন্ট বোল্টের বলে আউট হন রোহিত শর্মা। ৩৬ বলে ৫টি চার ও ২ ছক্কায় ৪৮ রান করে যান রোহিত।

এরপর দলীয় সংগ্রহকে টানেন সূর্যকুমার যাদব। ১৪৪ রানের মাথায় বোল্টের বলে বোল্ড হওয়ার আগে ৪০ বলে ৬টি চার ও ৩ ছক্কায় ৬২ রান করে যান। ক্যারিয়ারের নবম টি-টোয়েন্টি ম্যাচে এটা ছিল তার সপ্তম হাফ সেঞ্চুরি এবং ক্যারিয়ার সেরা ইনিংস। ১৫৫ রানে শ্রেয়াস আয়ার (৫) ও ১৬০ রানে ভেঙ্কটেশ আয়ারের উইকেট হারানোর পর ভারতের জয় দূরের বাতিঘর মনে হয়েছিল। কিন্তু ঋষভ পন্ত সব শঙ্কা উড়িয়ে দিয়ে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন। ১৭ বলে ২ চারে ১৭ রানে অপরাজিত থাকেন উইকেটরক্ষক এই ব্যাটসম্যান।

ক্যারিয়ার সেরা ইনিংস খেলে ম্যাচসেরা হন সূর্যকুমার।

এই জয়ে তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল ভারত।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..